রবিবার, ১ ডিসেম্বর, ২০২৪

১০ নভেম্বর ২০২৪ তারিখের শান্তির রাণীর ও শান্তি দূতের উপস্থিতি এবং বার্তা

এই চিরন্তন জাদুতে মেরো ছোট্ট পুত্র মারকোসের দেহকে আগুনে না পড়ার মধ্য দিয়ে ক্যাথলিক বিশ্বাস বিজয়ী হবে, আমার নিঃশংক হৃদয়ের বিজয় হবে!

জাকারেই, নভেম্বর ১০, ২০২৪

শান্তি পদকের উন্মোচনের ৩১^তম বার্ষিকী উদ্‌যাপন এবং

আসমানে ক্রুশের জাদু ও মারকোসের হাতকে আগুন না পড়ার চিরন্তন জাদুর উদ্‌যাপন

শান্তি রাণীর ও শান্তি দূতের বার্তা

দর্শক মার্কোস তাদেও টেক্সেইরাকে সন্নিবেশিত

ব্রাজিলের জাকারেই স্পে উপস্থিতিতে

(সর্বশক্তিমান মরিয়ম): “আমার সন্তানেরা, আমি শান্তির রাণী ও দূত, আমি শান্তিপদকের নায়িকা, আমি সমস্ত অনুগ্রহের মধ্যস্থতা করি।

আজ, যখন তোমরা এখানে আমার শান্তিপদকটির উন্মোচনের বার্ষিকী উদ্‌যাপন করছো এবং সেন্ট ক্যাথরিন লাবুরের কাছে আমার জাদুকার পদকের উন্মোচনের বার্ষিকিও উদ্‌যাপন করছো, আমি আসমান থেকে এসে তোমাদের বলতে আসেছি:

আমার শান্তিপদকটি হল সেই শক্তিশালী ঢাল যা আমি আমার সন্তানদেরকে দিয়েছি সব মন্দের কাছাকাছি রক্ষা করার জন্য। যারা বিশ্বাস ও ভক্তির সাথে এটি পরিধান করবে, তারা আমার দ্বারা সমস্ত বিপত্তিগুলো থেকে রক্ষিত হবে এবং সংরক্ষণ করা হবে। আর যখন আমি এখানে উপস্থিত হওয়ার শুরুতে বলেছিলাম, তখন আবার বলছি: শয়তানেরা যারা বিশ্বাস ও প্রেমের সাথে আমার শান্তিপদকটি নিয়ে আসে তাদেরকে আঘাত করবে, ভীত হবেন এবং পালিয়ে যাবে।

এইভাবে, যারা বিশ্বাস ও প্রেমের সাথে আমার জাদুকার পদক পরিধান করে তারা সমস্ত অনুগ্রহ পাবে যা তাদেরকে আমার হৃদয়ে থেকে চাইবে। হাঁ, এই দুইটি পদকের মাধ্যমে সূর্যের মতো নারী এবং এ যুদ্ধের শেষ হয় সূর্য রূপী নারীর বিজয় দিয়ে শেষ হবে দ্রাকন এর সাথে। হাঁ, মাত্র আমি অবশেষে বিজয়ী হতে পারবো।

এই দুইটি পদক, প্যারিসের একটি সূর্যকেও রূপান্তরিত করে নারীর যুদ্ধ শুরু করেছে দ্রাকন এর বিরুদ্ধে। আর আমার শান্তিপদকটি এখানে উন্মোচিত হয়েছে তা সেই যুদ্ধের শেষকে চিহ্নিত করছে আমার সম্পূর্ণ বিজয়ের সাথে মন্দ শক্তিগুলোর উপর।

এই দুই শেষকালীন পদকে পরিধান করুন যাতে আপনি পৃথিবীর সকল শয়তানের বিরুদ্ধে আমি থেকে রক্ষা পাবেন, যা এখন আমার শত্রু দ্বারা উস্কে দেওয়া হয়েছে এবং ছড়িয়ে পড়ছে।

হাঁ, এই দুই পদকের সাথে, আমার বাচ্চারা, আপনি সকল ধরনের মন্দ থেকে আমি থেকে রক্ষা পাবেন এবং আপনির শরীর, আত্মা, মন ও আত্মার জন্য আমি থেকে সমস্ত অনুগ্রহ লাভ করবেন।

অতএব, ছোট বাচ্চারা, আপনার জীবন ঈশ্বরের চোখে সুন্দর হবে এবং মানুষের চোখেও সুন্দর ও আলোকময় হবে।

আর আমার বাচ্চারা, যেহেতু আপনি এখানে মামা থেকে অবিরাম অনুগ্রহের ভীষণ বর্ষণের দেখছেন, তারাও আপনিদের মতো আমাকে জানতে চাইবে, আমাকে ভালোবাসবে এবং আমার মাতৃপ্রেমের মধুরতা ও স্নেহ গ্রহণ করবে। তখন শেষ পর্যন্ত, আমি তাদের হৃদয়ে প্রবেশ করতে পারবো এবং তাদের জীবনে বিজয়ী হবে এবং তাদের মাধ্যমে পূর্ণ বিশ্বেও বিজয়ী হবে।

আজ আপনি আমার শান্তির পদক লাভ করেছেন। কেন আমি এটি মামা মার্কোসের হাত দিয়ে পৃথিবীর কাছে দিয়েছি, সরাসরি নয়? কারণ আমি সর্বদাই চাই যে মামা মার্কোস আমার সকল কাজে অংশগ্রহণ করবে এবং তাকে ছাড়া কিছু করতে না চাই।

আমিও এটিকে এমনভাবে করেছিলাম যাতে শান্তির পদকের মাধ্যমে অনুগ্রহ লাভকারী সবাইকে মাত্র আমাকে নয়, বরং তার হাতের মধ্যেও ধন্যবাদ জানানোর ও ভালোবাসার দায়িত্ব পড়ে। যে হাত থেকে তারা স্বর্গীয় শান্তি ও অনুগ্রহের অলৌকিক পদকটি গ্রহণ করেছেন।

এইভাবে, আমি বিশ্বজুড়ে আমার উপস্থিতির সত্যতা আরও উজ্জ্বল করে তুলতে চাই, যা দৃঢ় অনুগ্রহ ও অলৌকিক ঘটনাগুলোর সাথে নিশ্চিত করা হয়েছে। কিন্তু এছাড়াও, আমি মামা মার্কোসের গুণাবলীকে বিশ্বব্যাপী উজ্জ্বল করে তুলতে চাই, যিনি ১৯৯৩ সাল থেকে ততক্ষণা পর্যন্ত এমন অনেক গুনে সমৃদ্ধ ছিলেন যে তিনি পূর্ণ বিশ্বের কাছে পদকটি দিতে যথেষ্ট যোগ্যতা অর্জন করেছিলেন, তার হাত দিয়ে, তার স্বীকৃতি দিয়ে, তার ব্যক্তিত্ব দ্বারা।

এইভাবে, আমি পুরো বিশ্বকে দেখাতে চাই যে মামার প্রতি কতটা ভালোবাসা আছে এবং তিনি কীভাবে সঠিকভাবে আমার অত্যন্ত অবিচল, পরিশ্রমী ও নিবেদিত দাস যিনি সর্বাধিক পবিত্র প্রেমের গুণাবলীর সাথে সমৃদ্ধ হয়েছে যা তাকে বিশ্বকে স্বর্গ থেকে ততক্ষণা পর্যন্ত এমন অনেক ধন্য উপহারের সাথেও যোগ্যতা অর্জনের জন্য করে তুলেছে, ঈশ্বর ও আমার নির্মল হৃদয়ের কাছ থেকে।

হাঁ, কাতেরিন লাবুরে মামাকে বিশ্বকে দেবার মতোই আমি চেয়েছিলাম যে মামা মার্কোসকে বিশ্বকে শান্তির পদকটি দিবো যাতে সমস্ত মানবজাতিকে মাত্র আমাকে নয়, বরং কাতেরিন মামাকেও ভালোবাসতে হবে, অলৌকিক পদকের মধ্য দিয়ে। কিন্তু এছাড়াও মামা মার্কোসকে ভালোবাসতে হবে, শান্তির পদকের মাধ্যমে তারা যে সমস্ত অনুগ্রহ লাভ করেছেন তার জন্য।

আজই হলো সেই অলৌকিক জ্বালা মোমবাতি***র চমৎকারের বার্ষিকী যা আমার পুত্র মার্কোসের হাতে আগুন ধরায়নি। যেমন আমি পূর্বে বলেছিলাম, আবারও বলে দিচ্ছি: এই মহান চমৎকারটি না মাত্র বিশ্বকে আমার এখানে একবার জন্য অবতারের সত্যতা নিশ্চিত করতে করলাম।

বরং সমস্ত আমার সন্তানের কাছে দেখাতে যে, তখন ১৭ বছর বয়সে আমার ছোটো পুত্র মার্কোস কী পরিমাণে মেরিট অর্জন করেছিল না মাত্র আমার কাছ থেকে স্বর্গের প্রতিশ্রুতি গ্রহণ করার জন্য। বরং তার শরীরে, তার মাংসেই এই গড়গড়ি চমৎকারটি গ্রহণ করতে পেয়েছিলো, যাতে আমার এখানে অবতারের সত্যতা সমস্ত ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে স্পষ্টভাবে প্রমানিত হয়ে যায় এবং আমার ছোটো পুত্র মার্কোস আমার অবতার, আমাকে দেখতে ও স্বর্গ গ্রহণ করার জন্য খুবই যোগ্যপ্রাপ্ত ছিলেন।

হাঁ, তার মেরিটের কারণে আমি এই গড়গড়ি চিহ্নটি দিয়েছিলাম যাতে আমার সন্তানদের বিশ্বাসকে সাহায্য করিতে পারি, যারা ততটা দুর্বল, অস্থির, দরিদ্র ও কষ্টপ্রাপ্ত। তার মেরিটের কারণে আমি এই মহান চমৎকারটিকে নিশ্চিত করতে দিয়েছিলাম যে, যারা ইতোমধ্যে এখানে ছিলেন তাদের বিশ্বাসকে এবং যাদের পরে আসবে তাদেরও বিশ্বাসকে নিশ্চিত করিতে পারি।

যেমন আমার পুত্র মার্কোস বলেছেন: এই মহান চমৎকারের পর কেউই আমার পুত্র ইয়েশুর সামনে কোনো জাস্টিফিকেশন থাকবে না যে তারা ধৈর্য রাখতে পারেনি বা বাঁচতে পারেনি। কেউই জাস্টিফাইড হবে না যে তারা ধর্মান্তরিত হতে, ধৈর্য রাখতে ও বাঁচতে পারেনি।

তো, আমার সন্তানরা, এই গড়গড়ি চমৎকারটিকে প্রতিদিন দর্শন করুন যাতে আপনি প্রকৃত বিশ্বাসে ও আমার প্রতি সত্যিকারের ভালোবাসায় বৃদ্ধি পেতে পারেন এবং না মাত্র আমার শত্রুর জালের মধ্যে ফাঁসা হয়ে যায়, তার লোভ-মোহ, মিথ্যা ও আসক্তির মধ্যেও আপনি নিজেদেরকে বেঁধে রাখতে দিন না যাতে তিনি আপনাকে আমার হাত থেকে বিচ্ছিন্ন করে নিতে পারে এবং তাকে সাথে নিয়ে জাহান্নামের আগুনে ঢুকে পড়তে পারেন।

আমার সন্তানেরা, যারা এখনো এই সম্পর্কে জানেনি তাদের কাছে এই অলৌকিক জ্বালা মোমবাতি***র চমৎকারটিকে আরও বেশি পরিচিত করুন। কারণ, এটি দেখতে পেয়ে আমার সন্তানরা দেখা হবে যে, এই শহরে স্বর্গের রেভেলেশন ১২-তে প্রদর্শিত মহান চিহ্নটি প্রকৃতপক্ষে বিশ্বকে দেবতা ও সূর্য দ্বারা পরিধানকৃত নারী কর্তৃক দেওয়া হয়েছিল।

এবং ফেব্রুয়ারি ৭, ১৯৯১-তে এই মহান চিহ্নটি স্বর্গে এখানে শহরে, ব্রাজিল ও বিশ্বের জন্য এই প্রজন্মের বাঁচার উদ্দেশ্যে আলো দেখাতে শুরু করে।

এবং নভেম্বর ৭, ১৯৯৪-তে সেই মহান চিহ্নটি মাস আগে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল এবং স্বর্গে সূর্য দ্বারা পরিধানকৃত নারী ও দেবতা কর্তৃক বিশ্বাসঘাতকভাবে প্রদত্ত হয় এবং সবাই তা দেখেছিলো, সবাই তাতে মগন ছিল।

তাহলে, সকলেই আমার গৌরবে দৃষ্টি পাবে, তারা এখানে আমার উপস্থিতিকে দেখা পাবে এবং তারা সমস্ত হাতে আমার অপরূপ হৃদয়ে আসবেন। তখন আমি প্রত্যেকটি আমার ছেলেমেয়েদেরকে – সবচেয়ে পাপী, রোগগ্রস্ত ও শত্রুর দ্বারা সর্বাধিক আঘাতপ্রাপ্তদেরও – নিরাময় করবো, চিকিত্সা দেবো, সুগন্ধযুক্ত করবো, সৌন্দর্য বর্ধন করবো এবং অনুগ্রহের নতুন পোষাক দিয়ে পরিধান করাবো। আমি সবার জীবনে প্রাণ প্রদানেরে থাকবো, পুরোপুরি জীবন, নতুন জীবন সমৃদ্ধিতে।

আমার শত্রুকে আক্রমণ করার জন্য ৪৮ নং ধ্যানাত্মক রোজারি তিনবার শান্তির জন্য প্রার্থনা করুন এবং এই রোজারীটি আমার তিনজন ছেলেমেয়েদের মধ্যে যারা এটি না পায় তাদের দিন।

এবং আমার দুই জন ছেলেমেয়েদেরকে ভয়েস ফ্রম হেভেন নং ৩ চলচ্চিত্রটি দিন এবং এই মাসের শেষ শনিবারে রোজারি অফ মার্সি নং ১০৭ ধ্যানাত্মকভাবে প্রার্থনা করুন শান্তির জন্য আমার শত্রুকে আক্রমণ করার জন্য। আর দুই জন ছেলেমেয়েদের মধ্যে যারা এটি না পায় তাদের এই রোজারি অফ মার্সিকে দিন, যাতে আমি তারা থেকে আমার শত্রুর হাত থেকে উদ্ধার করতে পারি এবং ভগবান ঈশ্বরের কাছে আমার বাহুতে ফিরে আসিতে পারে।

আমার ছেলেমেয়েরা, আমি সবাইকে ভালোবাসি! আমার শান্তির পদকটি প্রত্যেকের জন্য আমার প্রতি প্রেমের মহান সাক্ষ্যপ্রমাণ এবং আগুনের ফ্লেইম অফ লাভ মরকোস পুত্রের হাত জ্বলিয়ে দেননি, তাকে সহিত ভগবানের সাথে অপরূপ হৃদয়ের ছোট্ট কন্যা সেন্ট বার্নাডেট ও তাপে থাকা তিনজন যুবকের মতো একমাত্র মানুষদের মধ্যে পরিণত করেছি যারকে ঈশ্বর এবং আমার দ্বারা আগুন ও ব্যথায় নিরপেক্ষতা প্রদান করা হয়েছে এই মহাকাশের সাথে।

এই চিহ্ন, এটা মরকোস পুত্রের শরীরে এই মহা অপরূপ হৃদয়ের প্রেমের সাক্ষ্যপ্রমাণও, কারণ যদি আমি তার জীবন রক্ষার জন্য এবং এর সাথে অনেক বছর ধরে এটি দেখানোর ও প্রদর্শনের জন্য এই মহাকাশকে সম্পাদিত করেছিলাম তাহলে তা ছিল আপনার আত্মাকে বাঁচাতে এবং আপনি কে নিরাপদ পথের দিকে নিয়ে যেতে যা স্বর্গের দিকে যায়, যার মধ্যে রয়েছে: প্রার্থনা, বলিদান ও পরিশোধ।

সো ছোট্ট ছেলেমেয়েরা, আমার আগুনের ফ্লেইম অফ লাভকে আপনার হৃদয়ে খুলে দিন এবং তখন আপনি বুঝতে পারবেন যে আমি কতটা আপনাকে ভালোবাসি এবং আপনি আমার প্রতি আনন্দ ও প্রেমে রোমান্ড করবে। তাহলে, যখন এটি ঘটবে সেই দিনে আমার আগুনের ফ্লেইম অফ লাভ আপনার মধ্যে বিজয়ী হবে এবং আমার অপরূপ হৃদয়ে সমগ্র বিশ্ব জিততে পারবেন।

হ্যাঁ, এখানে মরকোস পুত্রের ব্যক্তিত্বে আমি আগুনের ফ্লেইম অফ লাভের মহাকাশ সম্পাদন করেছিলাম যা তার হাতকে জ্বলিয়ে দিননি। হ্যাঁ, এই অপরূপ হৃদয়ের প্রেমের সাক্ষ্যপ্রমাণ হিসেবে এটি সমস্ত পুরুষদের জন্য স্থায়ী থাকবে, ব্রাজিলের জন্য, বিশ্বের জন্য, আমার সব ছেলেমেয়েদের জন্য, এটা জন্মের জন্য এবং শহরের জন্য ও মরকোস পুত্রের জন্য যাকে মধ্য দিয়ে আমি ক্যাথলিক ধর্মকে সমগ্র বিশ্বে বিজয়ী করবো এবং আমার অপরূপ হৃদয়ে।

ক্যান্ডেল ফ্লেমের এই অদ্ভুত মিরাকলের মধ্য দিয়ে, যা আমার ছোটো পুত্র মার্কোসের শরীরে জ্বালাতে পারেনি, ক্যাথলিক ধর্ম বিজয়ী হবে, আমার অবিম্লান হৃদয় বিজয়ী হবে!

প্রেমে আপনাদের সবাইকে আশির দিচ্ছি এবং বিশেষত তোমাকে, আমার পুত্র মার্কোস, যিনি ১৭ বছর বয়সে ইতিমধ্যেই খুব যোগ্য ছিলেন ও আমার কাছে অনেক গুন ছিল যে আমি তোমার উপর এই মহান ও অদ্ভুত মিরাকল সম্পাদন করেছি, ক্যান্ডেলের ফ্লেম যা তোমার হাতকে জ্বালাতে পারেনি।

আমিও আপনাকে আশীর্বাদ দিচ্ছি, আমার ছোটো পুত্র কারলোস টাডেও, এবং আমি অবিরামভাবে তোমার জীবনে বিজয় ও অনুগ্রহ আনব। এখন আমি তোমাকে আমার অবিম্লান হৃদয়ে ধরে রেখেছি।

সবাইকে প্রেমে আশীর্বাদ দিচ্ছি, আমার পুত্র-পুত্রীরা, লুর্দস থেকে, লা সালেট্টে থেকে, পন্টমেইন থেকে এবং জাকারেই থেকে।”

আমাদের মহামায়ের'সংপদিত বার্তা ধর্মীয় বস্তু স্পর্শ করার পর

(সর্বশ্রেষ্ঠ মরিয়ম): “যে কোনো একটি পবিত্র বস্তুর আসার জায়গাতেই আমি জীবন্ত থাকব, লর্ডের মহান অনুগ্রহসমূহকে সাথে নিয়ে।

আবার আপনাদের কাছে আমি শান্তি দিচ্ছি এবং অধ্যায় 38****-এর বই *ক্রিস্টের অনুরূপতা* পড়তে বলছি ও তার কথাগুলো প্রেমে ধ্যান করুন।

সবাইকে আমার শান্তি দিচ্ছি এবং আবার আশীর্বাদ দিচ্ছি যাতে তোমরা সুখী হতে পারো।”

"আমি শান্তির রাণী ও সন্ধানকারী! আমি স্বর্গ থেকে এসেছি আপনাদের কাছে শান্তি আনতে!"

প্রত্যেক রবিবার জাকারেই মন্দিরে ১০ টা বাজেতে আমাদের মহামায়ের সেন্যাকেল হয়।

তথ্য: +55 12 99701-2427

ঠিকানা: এস্ত্রাদা আর্লিন্ডো আলভেস ভিয়েরা, নং.৩০০ - বাইরু কাম্পো গ্রান্দে - জাকারেই-সিপি

দর্শনের ভিডিও

পূর্ণ শো দেখুন

মা মারিয়ার ভার্চুয়াল দোকান

১৯৯১ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে, জেসাসের আশীর্বাদপ্রাপ্ত মাতা ব্রাজিলের ভূমিতে জাকারেইয়ের উপস্থিতিগুলির মধ্য দিয়ে বিশ্বকে তার প্রেমের সন্ধেশাগুলি পাঠাচ্ছেন। তিনি তাঁর নির্বাচিত ব্যক্তিত্ব মারকোস তাডেও টেক্সেইরা দ্বারা এই স্বর্গীয় ভ্রমণগুলি আজ পর্যন্ত চলছে, ১৯৯১ সালে শুরু হওয়া এই সুন্দর গল্পটি জানুন এবং আমাদের মুক্তির জন্য স্বর্গের অনুরোধ অনুসরণ করুন...

জাকারেইয়ে মা মারিয়ার উপস্থিতি

জাকারেইয়ের মা মারিয়ার প্রার্থনা

জাকারেইয়ে মা মারিয়ার দ্বারা দেওয়া পবিত্র ঘণ্টাগুলি

মেরির অপরিহার্য হৃদয়ের প্রেমের জ্বালা

লা সালেটে মা মারিয়ার উপস্থিতি

লুর্ডসে মা মারিয়ার উপস্থিতি

পোঁতমেইন-এ মা দর্শনের ঘটনা

শান্তির পদক*

অলৌকিক পদক**

সূর্য ও মোমবাতির অলৌকিক ঘটনা***

খ্রিস্টের অনুসরণ, অধ্যায় ৩৮****